1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
যশোর ৪৯ বিজিবির ১২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত এক হাজার মানুষকে শীতবস্ত্র দিলো মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ বাগেরহাটে রিকের উদ্যোগে প্রবীনদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ সেন্টমার্টিনে অগ্নি দুর্ঘটনা রোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কোস্টগার্ডের মহড়া অনুষ্ঠিত দাকোপে সরকারী ডিগ্রি মহিলা কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুলের মৃত্যু শিগগিরই আয়নাঘর পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দীর্ঘ ৭ বছর পর বাংলাদেশি স্বামী-স্ত্রীকে ফেরত দিল ভারত সদর থানা অন্তর্গত ৩০ নং ওয়ার্ড জাতীয় পার্টির কমিটি গঠন

মানুষের মুক্তির জন্যই ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা: প্রধানমন্ত্রী

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৫০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক::প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘দেশের যেকোনো দুর্যোগে-দুর্বিপাকে ভুমিকা পালন করে ছাত্রলীগ, মানুষের মুক্তির জন্যই এই ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা। ছাত্রলীগ কখনোই পিছপা হয়নি। ১-১১ এর সময়ও আপোস করেনি। জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল, তা-ও তারা এগিয়ে এসেছিল।’ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের সমাবেশে ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘ছাত্রদলের মাধ্যমে ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। এরা মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারে না। অশিক্ষিত-মূর্খদের হাতে দেশ এগোতে পারে না। এদিকে ছাত্রলীগ মানুষে বিপদে পাশে দাঁড়ায়। আমি বলেছি, কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে, সবাই চলে গেছে মাঠে। গিয়ে কৃষকের ধান কেটে দিয়েছে।’

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আমরা যদি পচাত্তরের হত্যাকাণ্ডের কথা চিন্তা করি, যারা হত্যা করেছে তারা জাতিকে কী দিয়েছে। ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে দিতে চেয়েছে, জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করেছে। পরাজিত শক্তিকে পুনর্বাসন করেছিল খুনি মোশতাক-জিয়া ক্ষমতায় আসার পর। আজকে যেকেউ হত্যার শিকার হলে বিচার চায়, আমার প্রশ্ন সেই ১৫ আগস্ট হত্যার পর আমাদের কি বিচার চাওয়ার অধিকার ছিল না?’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতা আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। তিনি শুধু স্বাধীনতাই দিয়ে যাননি, সারাজীবন মানুষের মুক্তির জন্য কাজ করে গেছেন। এই ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাই হয়েছিল বাঙালির মুক্তির জন্য।’

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘২০০৭ সালে যখন জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। তখনও ছাত্রলীগই এগিয়ে এসেছিল। এই তারুণ্যের শক্তিই এগিয়ে নিয়ে যাবে বাংলাদেশকে। আমিও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন সদস্য ছিলাম। ক্যাবিনেটের সবাই কিন্তু ছাত্রলীগ থেকে উঠে আসা। যেকোনো দুর্যোগে-দুর্বিপাকে ভুমিকা পালন করে। ১-১১ এর সময়ও আপোস করেনি।

আজ শুক্রবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগের ছাত্রসমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব স্মরণে ছাত্রলীগের এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন।

এর আগে দুপুর থেকেই সমাবেশে যোগ দিতে দলে দলে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে হাজির হন। ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই সমাবেশের মধ্য দিয়ে ছাত্রসমাজ উচ্চারণ করবে, ‘ওয়ানস অ্যাগেইন শেখ হাসিনা।’ সমাবেশকে কেন্দ্র করে আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews