1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:২০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
১৪ দিনে দেশে এলো ১৪ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স অন্যায়, চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব প্রতিরোধে জামায়াত সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে-ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে বিএনপির ৪২২ জন নেতাকর্মী নিহত: মির্জা ফখরুল পদত্যাগ করছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনাই এখন সরকারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ-ড. ইউনূস সাংবাদিক ও পুলিশ একে অপরের পরিপূরক-ডিএমপি কমিশনার অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা জানতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র সচিব মুক্তিযুদ্ধ না করেও সনদ নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা-মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারকে ২০০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গ্রেপ্তার

জমে উঠেছে পাইকগাছার সুপারির পাইকারি বাজার গুলো

  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১১৪ বার পড়া হয়েছে

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি::খুলনার পাইকগাছায় সুপারির পাইকারি বাজার গুলো জমে উঠেছে। এখন সুপারির ভরা মৌসুম চলছে। ফলে বাগান মালিক, খুচরা ও পাইকারী বিক্রেতারা সুপারি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে ব্যস্ত রয়েছে। উপজেলার আগড়ঘাটা,গদাইপুর,বাকা, নতুন বাজার, কপিলমুনিসহ বিভিন্ন হাঁট-বাজারে প্রচুর পরিমাণে সুপারি বিক্রি হচ্ছে। এ বছর সুপারির ফলন খুব বেশি ভাল হয়নি।সুপারি পাকা শুরুতে দাম বেশী ছিলো, এখন দাম কমে গেছে।ব্যবসাহীরা জানান, বাজারে প্রচুর পরিমানে সুপারি উঠছে সে জন্য দাম কমে গেছে তবে কয়েক দিনের মধ্যেই দাম বেড়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে,উপজেলায় ৪০ হেক্টর জমিতে সুপারি বাগান রয়েছে। গাছের সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার ৪শতটি। গাছ প্রতি গড়ে ৪শ ৪০টি সুপারির ফলন হয়েছে। প্রায় গাছে ৩ থেকে ৪ কাধি সুপারির ফলন ধরে। কোন কোন গাছে সর্বনিন্মে ৫০ থেকে ১৫০ আবার কোন কোন গাছে ৬ থেকে ৭শ সুপারি ফলন হয়। লবণাক্ত এ উপজেলার ভূমির অবস্থান উচু ও বিলান, নিচু ও বিলান জমির পরিমাণ বেশী। উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার মধ্যে গদাইপুর,হরিঢালী,কপিলমুনি,রাড়ুলী সুপারি গাছের পরিমাণ বেশী। চাঁদখালী ও পৌরসভার আংশিক এলাকায় সুপারি গাছ রয়েছে।বাকী ইউনিয়ন গুলোতে গাছ নেই বললেই চলে।
সুপারি বাংলাদেশের একটি অর্থকারী ফসল। সুপারি স্থানীয় সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে দাড়িয়েছে। সুপারি কাঁচা, শুকনা, মজানো-ভিজা পান পাতা দিয়ে মুড়িয়ে খিলি বানিয়ে খাওয়া হয়। সুপারি ছাড়া পানের পূর্ণতার কথা ভাবা যায় না। বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সুপারি ব্যবহার হয়। অনেকের আবার শুধু সুপারি খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। বিশ্বের মোট জনগোষ্ঠির এক দশমাংশ সুপারি খান। শিশু, নারী ও পুরুষ সুপারি ব্যবহার করেন। তবে পুরুষের মধ্যে সুপারির ব্যবহার বেশী। উল্লেখ্য সুপারির কারণে মুখে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা থাকে বেশি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো: জাহাঙ্গীর আলম জানান, সুপারি এ অঞ্চলের একটি অর্থকারী গুরুত্বপূর্ণ ফসল। তাছাড়া এ এলাকার সুপারির মানও ভালো। তবে লম্বা সুপারি গাছ গুলো মরে যাওয়ায় অথবা কেঁটে ফেলায় নতুন করে সুপারির বাগান তেমন একটা গড়ে উঠছে না। তাই কৃষি অফিস থেকে নতুন করে সুপারি বাগান তৈরীর জন্য বাগান মালিক ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews