1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
‘ছাত্রলীগ ব্যর্থ হলে পুলিশ আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে’ দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাগেরহাটে সুন্দরবন দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা নয়াবাটী হাজী শরিয়ত উল্লাহ বিদ্যাপীঠে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা মোড়েলগন্ঞ্জে গ্রাম আদালত বিষয়ক কমিউনিটি মত বিনিময় সভা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমিরাতের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বৈঠক বাগেরহাটে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার ঘোষক বলার প্রতিবাদে ছাত্র সমাজের বিক্ষোভ ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব ১৪ জাতীয় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উপলক্ষ্যে প্রেসকনফারেন্স মোংলায় কোস্টগার্ডের অভিযানে আ.লীগ যুবলীগের তিন নেতাকর্মী আটক বিশ্ব সরকার সম্মেলনে অংশ নিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

‘রোহিঙ্গাবিদ্বেষ’ ফেসবুকে ছড়ানোর নেপথ্যে ছিল মিয়ানমারের জান্তা-জাতিসংঘ

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক::জাতিসংঘ বলছে, রোহিঙ্গাবিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে ছিল দেশটির সামরিক জান্তা বাহিনী। কারণ দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজে তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের এক তদন্তে এই জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর বিষয়টি উঠে এসেছে।

এএফপির বরাতে মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতী বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। জাতিসংঘের এক তদন্তে জানা গেছে, হাজারো রোহিঙ্গাকে নির্যাতন করে বাংলাদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য করার আগে বড় আকারে ফেসবুকে এই জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো হয়।

২০২১ সালের শেষের দিকে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা ফেসবুকের বিরুদ্ধে ১৫ হাজার কোটি ডলারের মামলা করে। তাদের অভিযোগ ছিল, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক তাদের বিরুদ্ধে পরিচালিত ঘৃণা ছড়ানো ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে।

এখন জাতিসংঘের তদন্তকারী সংস্থা মিয়ানমারের জন্য নিবেদিত স্বাধীন তদন্ত সংস্থা (আইএমএম) বলেছে, তাদের হাতে সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে যে, ফেসবুকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দায়ী।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমার সামরিক বাহিনী ‘পরিকল্পিত ও সমন্বিত’ পদ্ধতিতে ‘রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদেরকে নিয়ে ভয় ও ঘৃণা ছড়িয়েছে। সামরিক বাহিনী এই লক্ষ্য অর্জনে একটি গোপন নেটওয়ার্ক তৈরি করে যা লাখ লাখ মানুষের কাছে তাদের বার্তা পৌঁছে যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews