1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
পাকিস্তানের মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে উঠল ভারত আবদুল হামিদের দেশত্যাগ জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনবো, না হলে চলে যাবো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কমিশনের পরবর্তী ধাপের কর্মপরিকল্পনা দ্রুত চূড়ান্ত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্র-জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানমালা ও লোকজ মেলার উদ্বোধন বটিয়াঘাটার বয়ারভাঙ্গা দিনে দুপুরে চুরি, দুই চোর আটক বাগেরহাটে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত খুলনায় জেন্ডার সংবেদনশীল সাংবাদিকতা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত বেনাপোল সীমান্ত থেকে ১৫ লাখ টাকার পন্য আটক করেছে বিজিবি হামলার পাল্টা জবাব দিতে সশস্ত্র বাহিনীকে অনুমতি দিলো পাকিস্তান পাকিস্তানে ভারতের হামলায় গভীর উদ্বেগ চীনের

তদন্তে জানা গেলো বেইলি রোডের আগুনের সূত্রপাত

  • প্রকাশিত: সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:: বেইলি রোডের ‘গ্রিন কোজি কটেজ’ ভবনের নিচতলায় চা-কফির দোকানে ইলেকট্রিক কেটলি থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল বলে ফায়ার সার্ভিসের তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত সপ্তাহে নিজেদের অধিদপ্তরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় ফায়ার সার্ভিসের পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি। আগুনের সূত্রপাত কি কারণে হয়েছিল রোববার সেটা নিশ্চিত করে কমিটি।

এদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (রাজউক) বেইলি রোডের আগুন নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ওই প্রতিবেদনে রাজউক অবশ্য দায়ী করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও ফায়ার সার্ভিসকে।

ফায়ার সার্ভিস তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, গ্যাস জমে থাকায় কেটলির শর্টসার্কিটের আগুন খুব অল্প সময়ের মধ্যে পুরো ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া ভবনটির একটি মাত্র সিঁড়িতে সিলিন্ডার রাখার কারণে মানুষ নামতে পারেনি। এ কারণে এত লোকের মৃত্যু হয়।

ফায়ার সার্ভিসের তদন্ত কমিটির প্রধান, সংস্থার পরিচালক (অপারেশন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ভবনের নিচতলায় ‘চা চুমুক’ নামের কফিশপের ইলেকট্রিক কেটলির শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। সেই আগুনটাকে অতিমাত্রায় ছড়াতে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে লিকেজের কারণে জমে থাকা গ্যাস। ৪-৫ মিনিটের মধ্যে আগুন পুরো নিচতলা গ্রাস করে নেয়। ভবনে একটা এক্সিট সিঁড়ি থাকলে এত লোক মারা যেতেন না।

তিনি বলেন, শুধু শর্টসার্কিট থেকে আগুন ধরলে এত দ্রুত ছড়ায় না। প্রথম ৪-৫ মিনিটের মধ্যেই আগুনটা ‘ডেভেলপড স্টেজে’ চলে যায়। প্রাথমিকভাবে ফায়ার এক্সটিংগুইশার দিয়ে অনেকে আগুন নেভাতে চেষ্টাও করেছেন। সেখানে একজন পুলিশও ছিলেন। কিন্তু গ্যাসের কারণে তারা ব্যর্থ হন। ৬ মিনিটের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম গাড়ি যখন সেখানে পৌঁছায়, ততক্ষণে পুরো নিচতলা আগুনে ব্লক হয়ে যায়।

এছাড়া ফায়ার সার্ভিস আরও জানায়, তদন্তে তারা ওই ভবনে অন্তত ১৩টি ‘ব্যত্যয়’ পেয়েছেন। ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের ওই আটতলা ভবনে আগুন লেগে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। ঘটনা তদন্তে ফায়ার সার্ভিস, রাজউক পৃথক তদন্ত কমিটি করে

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট