1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০৬:০২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
মহেশখালীতে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র গোলাবারুদসহ ডাকাত আটক পাবনা, সাঁথিয়ায় চাঁদা না দেয়ায় মারধর, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়-প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কাল জরুরি বৈঠকে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা বাগেরহাটে নারী, শিশু নির্যাতন ও ধর্ষণের প্রতিবাদে মানববন্ধন বাগেরহাটে ঈদ উপহার পেল ১২০ দরিদ্র পরিবার খুলনা জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হাতিয়ায় কোস্টগার্ডের নেতৃত্বে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২ বেনাপোলের বড় আঁচড়া পূর্বপাড়ার একমাত্র রাস্তাটি চলাচলে সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে চাল আমদানির সময় বাড়ল আরো ও একমাস বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৪ মাসে ১৮,৮০০মেট্রিক টন চাল আমদানি

বাগেরহাটে ঈদের আগে একটু খাবার হাসি ফুটিয়েছে দরিদ্রদের মুখে

  • প্রকাশিত: সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১১৪ বার পড়া হয়েছে

বাগেরহাট প্রতিনিধি:: বয়সের ছাপ স্পষ্ট শরীরে, লাঠি ছাড়া হাটার শক্তিও নেই। স্বামী-সন্তান কিছুই নেই ষাটোর্ধ্ব কভুরন বেগমের। মানুষের দেওয়া দানেই দু-মুঠো খাবার জোটে তার। বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার বাজার সংলগ্ন একটি কুড়ে ঘরে থাকেন তিনি। দুদিন বাদেই ঈদ। ঈদের দিনও অভুক্ত থাকার শংকা ছিলো তার মন জুড়ে। তবে ঈদের আগে হাজার টাকার খাদ্য সামস্রী পেয়ে তার সেই শংকা আন্দন্দে রূপ নিয়েছে। সোমবার সকালে মোল্লাহাট উপজেলার চৌরঙ্গি মোড় এলাকায় ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান লফিজের পক্ষ থেকে সহস্রাধিক অসহায় পরিবারকে ঈদ সামস্রী বিতরণ করা হয়। দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধোগতির বাজারে এমন উপহার সামস্রী পেয়ে খুশি দরিদ্ররা।
কভুরন বেগম বলেন, স্বামী, ছেলে-মেয়ে কেউ নেই পৃথিবীতে। চেয়ে-চিন্তে খাই। ঈদ উপলক্ষে খাদ্যসামস্রী পেয়ে খুব ভাল লাগছে।
স্থানীয় ভ্যান চালক সোহরাব শেখ বলেন, বাজারের খুব খারাপ অবস্থা, যা আয় করি তাতে সংসার চালানো খুব কষ্ট। আর উৎসব আসলে কিছুটা ভাল খাবার খেতে মন চাইলেও, সামথর্য না থাকার কারণে পারি না। তবে এখান থেকে যা পেয়েছি, ঈদের দিন একটা মুরগি কিনলে একটু পোলাও ভাত খেতে পারব।
শুধু কভুরণ আর সোহরাব নয়, একই রকম অভিব্যক্তি ঈদ উপহার পাওয়া অনেকের-ই। এদিন এই ব্যবসায়ীর পক্ষ থেকে সহস্রাধিক দরিদ্র মানুষকে পোলাও চাল, ডাল, আলু, পিয়াজ, তেল, সেমাই, দুধ ও চিনি প্রদান করা হয়।
ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান লফিজ বলেন, মায়ের স্বপ্ন ছিল আমরা যাতে দরিদ্র মানুষকে দান করি। এজন্যই আমি প্রতিবছর ঈদ, রোজা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মানুষকে খাদ্য সামগ্রী ও বস্ত্র বিতরণ করে থাকি। এছাড়া নিয়মিত ৯০টি পরিবারকে তাদের খাবারের জন্য প্রয়োজনীয় চাল কিনে দেই। সমাজের বিত্তবানদের অসহায় মানুষদের সাধ্য অনুযায়ী এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews