1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:১২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ওসমান হাদির মৃত্যুতে বিএনপির গভীর শোক বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক, ১৯৭১ পরবর্তী কঠিনতম পরীক্ষার মুখে নয়াদিল্লি বেনাপোল দিয়ে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যেমে দেশে ফিরল ২৪ জন নারী পুরুষ ও শিশু গুম ও হাওর সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুমোদন করল উপদেষ্টা পরিষদ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি: ‘যমুনা ঘেরাও’য়ের আল্টিমেটাম অবশেষে ২৭তম বিসিএস থেকে ৬৭৩ জনকে নিয়োগ দিল সরকার সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শরিফ ওসমান হাদি মারা গেছেন টেকনাফে কোস্টগার্ডের অভিযানে ৮ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ চিতলমারীতে জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের শীতবস্ত্র বিতরণ চিতলমারীতে ডেভিল হান্ট ফেজ-২ অভিযানে আ’লীগ নেতা গ্রেপ্তার

গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ ও ফল রপ্তানিতে সহায়তা দেবে এফএও

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৪৪ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক:: গভীর সমুদ্রের মৎস্যসম্পদ আহরণ এবং কৃষিজাত পণ্য বিশেষ করে ফল রপ্তানি খাতে বাংলাদেশকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)।

ইতালির রোমে সংস্থাটির সদর দপ্তরে আয়োজিত ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরাম ও এফএও’র ৮০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোমবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ আশ্বাস দেন সংস্থাটির মহাপরিচালক ড. কু দোংইউ।

বৈঠকে ড. কু বাংলাদেশের কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন খাতে ড. ইউনূসের অবদানের প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশকে একটি ‘উল্লেখযোগ্য সাফল্যের দেশ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, প্রযুক্তিগত সহায়তা, উদ্ভাবনী উদ্যোগ ও দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতার মাধ্যমে এফএও ভবিষ্যতেও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবে।

প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বাংলাদেশের জন্য তিনটি খাতে নতুন সহযোগিতার প্রস্তাব দেন গভীর সমুদ্রে মাছ আহরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ সক্ষমতা বৃদ্ধি, ফল রপ্তানি সম্প্রসারণে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাত প্রযুক্তির উন্নয়ন, এবং ফসল সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা জোরদার করা, যার মধ্যে স্বল্প ব্যয়ের মোবাইল কোল্ড স্টোরেজ স্থাপন অন্তর্ভুক্ত।

ড. ইউনূস বলেন, আমাদের বিস্তৃত সমুদ্রসীমা থাকলেও মাছ ধরা হয় মূলত অগভীর জলে। ফলে সামুদ্রিক সম্পদ আমরা এখনও পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারিনি।

এসময় ড. কু দোংইউ চীনের বিশেষজ্ঞদের সম্পৃক্ত করে গভীর সমুদ্রের মাছের মজুদ নিরূপণ ও টেকসই আহরণ পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তার প্রস্তাব দেন।

বাংলাদেশের ফল রপ্তানির সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা হয় বৈঠকে। ড. ইউনূস জানান, চীন ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের আম, কাঁঠাল ও পেয়ারা আমদানিতে আগ্রহ দেখিয়েছে। তিনি ছোট কৃষকদের ফসল নষ্ট হওয়া রোধে মোবাইল কোল্ড স্টোরেজ ব্যবস্থার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

ড. কু বলেন, উচ্চমূল্যের ফল উৎপাদন কৃষি অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। ১৯৮০-এর দশকে জাপানে ফল রপ্তানির মাধ্যমে চীন যেভাবে কৃষি উন্নয়ন ত্বরান্বিত করেছিল, বাংলাদেশও তেমন উদাহরণ তৈরি করতে পারে।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট