1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ০২:১১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে ট্রাম্প প্রশাসন: ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থায়নের অভিযোগ গাজায় আরও ১১৯ ফিলিস্তিনি নিহত জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার বিস্ফোরণ-রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠান: ৮ জোড়া ট্রেন কখন-কোথা থেকে ছাড়বে পাইকগাছার সোলাদানায় বিএনপি নেতা ডা. মজিদের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে বেনাপোলে জামায়াত শিবিরের গণমিছিল অনুষ্ঠিত খুলনা সিটি কর্পোরেশনের প্রথম বাজেট সভা অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় ১৯ মাস পর পরিবারে ফিরলেন মানসিক ভারসাম্যহীন পারুল আক্তার বেনাপোলে বিজিবির অভিযানে মাদক ও চোরাচালানী পণ্য জব্দ পাইকগাছায় চার ইউনিয়নের জলাবদ্ধতা নিরসনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা নেট-পাটা অপসারণের দাবি

খুলনা সিটি মেয়র, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি:: প্রায় ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে খুলনা জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ও কেসিসির সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
রোববার (৬ অক্টোবর) ডাকবাংলা মোড়ের ব্যবসায়ী শেখ মো. মেরাজ হোসেন বাদি হয়ে অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য সিআইডির উপ-কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার আবেদনে উল্লেখ করা হয়, মেরাজ হোসেনের বাবা ২৮ বছর ধরে ডাকবাংলো মোড়ের হুগলি বেকারের পেছনে জমি ইজারা নিয়ে ব্যবসা করছেন। এ হোসেন এন্টারপ্রাইজ নামে তাদের দোকানে প্রায় এক কোটি টাকার বিনিয়োগ রয়েছে। ২০২৩ সালের ২০ জুন বিকাল ৩টায় জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তার বাবাকে জমির মূল কাগজপত্র নিয়ে ডেকে পাঠান। যাচাইয়ের কথা বলে মূল কাগজ রেখে দিয়ে ঘোরাতে থাকেন। একপর্যায়ে ১২ জুন তিনি চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করতে বলেন। ওইদিন জেলা পরিষদে গেলে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন, টাকা না দিলে মূল কাগজ ফেরত দেওয়া হবে না এবং দোকানের বরাদ্দ বাতিলের হুমকি দেন। ওই দিন মাহবুব বলেন ওই জমি কেসিসির অধীনে হস্তান্তর হওয়ায় মেয়রকেও ১০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হবে।
এই ৩০ লাখ টাকা ঘুষ না দেওয়ায় গত ২১ জুন রাত ১০টায় মেরাজ হোসেনের দোকানটি ভেঙে ফেলে। এতে দোকানে প্রায় ৫৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। ওই সময় সদর থানায় গেলে পুলিশ মামলা নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। আসামিরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকায় তাদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়নি।
বাদিপক্ষের আইনজীবী মো. বাবুল হাওলাদার বলেন, ক্ষমতার অপব্যবহার করে চাঁদাবাজি, দোকান ভাংচুরের অভিযোগে ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আদালত আগামী ৮ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমার জন্য সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট