1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৪:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ভারতের পুশইনের ঘটনা সুপরিকল্পিত এবং ন্যাক্কারজনক-বিজিবি মহাপরিচালক আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছেন নির্বাচন কমিশন সাউথ এশিয়া ফ্রেন্ডসিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন মোরেলগঞ্জের ডা: নজরুল ইসলাম ফারুকী পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের ডেপুটি স্পিকারের সাক্ষাৎ সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিষিদ্ধ-প্রজ্ঞাপন জারি বাগেরহাট পৌর ও সদর উপজেলা যুবদলের প্রস্তুতি সভা চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ২৫ কেজি গাঁজা জব্দ সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগের বিষয় তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি

সাবেক কাস্টমস কমিশনার ওয়াহিদার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪
  • ১২৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:: কাস্টমসের সাবেক কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরীর বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। চারটি মোবাইল কোম্পানিকে প্রায় ১৫৩ কোটি টাকা সুদ ছাড়ের দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় তাকে এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন। দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর শুনানিতে অংশ নেন। আদালতের নির্দেশনায় ওই কমিশনারকে বিদেশ ভ্রমণে ৬০ দিনের জন্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে, ঢাকা-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. শাহ আলম শেখ বাদী হয়ে ওয়াহিদা রহমানের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। তার বিরুদ্ধে আইনবহির্ভূতভাবে একক নির্বাহী সিদ্ধান্তে ১৬টি নথিতে ১৫২ কোটি ৮৯ হাজার ৩৯০ টাকা অপরিশোধিত সুদ মওকুফ করে সরকারের আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

এজাহারে বলা হয়েছে, ওয়াহিদা রহমান মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেলকে ওই সুবিধা দিয়েছিলেন। তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বৃহৎ করদাতা ইউনিটের কমিশনার হিসাবে অবসরে যান। বর্তমানে তিনি অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) আছেন।

জানা গেছে, চারটি প্রতিষ্ঠানের স্থান ও স্থাপনা ভাড়ার ওপর আইনিভাবে কর প্রযোজ্য হওয়ায় তা মেনে নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে যথাসময়ে ১৮৯ কোটি ৭৪ লাখ ১৫ হাজার টাকা পরিশোধ করার কথা বলে।

কিন্তু প্রতিষ্ঠানগুলো নির্ধারিত কর মেয়াদে তা পরিশোধ না করায় মূসক আইন অনুযায়ী প্রযোজ্য হারে প্রদেয় সুদের পরিমাণ হয় ১৫২ কোটি ৮৯ হাজার ৩৯০ টাকা। মূল্য সংযোজন কর আইন ১৯৯১-এর ধারা ৩৭(৩) অনুসারে সুদ আদায়ের জন্য কমিশনার ওয়াহিদা রহমান চৌধুরী অতি দ্রুত সুদের হিসাব করার নির্দেশ দেন।

সুদ হিসাবে সরকারের পাওনা অর্থের মধ্যে গ্রামীণফোন লিমিটেডের কাছে ৫৮ কোটি ৬৪ লাখ ৮৮ হাজার ৬৯৭ টাকা, বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশনের কাছে ৫৭ কোটি ৮৮ লাখ ৫৩ হাজার ৫১ টাকা, রবি আজিয়াটার কাছে ১৪ কোটি ৯৪ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬ টাকা এবং এয়ারটেল বাংলাদেশের কাছে ২০ কোটি ৫৩ লাখ ৩০ হাজার ৯৫২ টাকা রয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিন থেকে পাঁচ মাস পর ভিন্ন আদেশে ওই সুদ মওকুফ করে দেন ওয়াহিদা রহমান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট