1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৪৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
রুপসা নদীতে পড়ে নিখোঁজ ট্রলার যাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড গ্রেপ্তার হতে যাচ্ছেন হিরো আলম গণভোটের চেয়ে পেঁয়াজ সংরক্ষণাগার তৈরি করা বেশি জরুরি-তারেক রহমান আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের রাজধানীতে আবসিক হোটেল-মেসে তল্লাশি করে গ্রেপ্তার ৪৪ ভারতীয় গণমাধ্যমে হাসিনার সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের কূটনৈতিক আপত্তি নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে, এটি হবে জাতির ঐতিহাসিক মুহূর্ত-প্রধান উপদেষ্টা কাল জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা পাঁচ পদের বিপরীতে ১৩ মনোনয়নপত্র বিক্রি, ১৭ বছর পর চিতলমারী ব্যবসায়ীদের নির্বাচন পাইকগাছায় বিএনপি প্রার্থী বাপ্পীর পক্ষে লিফলেট বিতরণ

পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের এক ইউনিট বন্ধ, বাড়ল লোডশেডিং

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০২৪
  • ১০৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক:: পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের এক ইউনিট বন্ধ হওয়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ কম থাকায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলে লোডশেডিং বেড়েছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ। সেইসঙ্গে উৎপাদন বন্ধ হওয়ায় ক্ষতির মুখে রয়েছে বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান। সব থেকে বেশি ভোগান্তিতে রয়েছে কুয়াকাটা পর্যটন এলাকার প্রতিষ্ঠানগুলো।

নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পটুয়াখালীর পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ থাকায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে।

সোমবার (২৪ জুন) বিকেল থেকে প্রথম ইউনিটটি বন্ধ করা হয়। সব কিছু ঠিক থাকলে জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে এ ইউনিট চালু হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎকেন্দ্র সংশ্লিষ্টরা।

পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুটি ইউনিট থেকে ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হয়। কিন্তু ২৪ জুন বিকেলে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রথম ইউনিটটি করা হয় বন্ধ। ফলে বর্তমানে ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। এতে করে দেখা দিয়েছে বিদ্যুতের ঘাটতি।

পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্লান্ট ম্যানেজার শাহ আবদুল মাওলা বলেন, রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শেষ করে দ্রুত সময়ের মধ্যেই বন্ধ ইউনিটটি চালু করা হবে। আশা করছি ২ জুলাই পুরোদমে বন্ধ ইউনিট চালু সম্ভব হবে।

কুয়াকাটা ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রুম্মান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, এখন বিদ্যুতের ভোগান্তি অসহনীয় মাত্রা অতিক্রম করেছে। প্রতিদিন লোডশেডিং হচ্ছে চার থেকে পাঁচবার। এই দীর্ঘ সময়তো জেনারেটর দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব না। পর্যটকরা বিরক্ত হচ্ছেন। সমস্যা সমাধানে সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন।

এর আগে কয়লা সংকটে ২০২৩ সালের ৫ জুন দেশের বৃহৎ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এর ঠিক ২০ দিন পর আবারও উৎপাদন শুরু হয়। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরি সচল রাখতে প্রতিদিন ১২ হাজার টনের বেশি কয়লার প্রয়োজন হয়ে থাকে। যা পুরোটাই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট