1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নারী বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের স্কোয়াড দিলো বাংলাদেশ ১ নভেম্বর থেকে অবৈধ পলিথিন শপিং ব্যাগের বিরুদ্ধে অভিযান: পরিবেশ উপদেষ্টা বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই-তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা আগামী মাসেই চালু হচ্ছে বেনাপোলে কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নেওয়া প্রকল্প পুনর্বিবেচনা করা হবে-প্রধান উপদেষ্টা অনুপস্থিত পুলিশদের চাকরিতে যোগদান করতে দেওয়া হবে না-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫, অবসরে ৬৫ বছর করার প্রস্তাব যে কারণে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা, জানালেন জনপ্রশাসন সচিব কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন কোটি ৮৫ লাখ রেণুপোনাসহ আটক ২ সাঁথিয়ায় অজ্ঞাত ব্যাক্তির গলাকাটা লাশ উদ্ধার

বাংলাদেশ-ভারত কুটনৈতিক প্রচেষ্টা-বিশ্বের রোল মডেল-বাপি সাহা

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামের দেশটি জন্মলাভ হয়েছে। দীর্ঘ নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যে মুক্তি সংগ্রাম শুরু হয়েছিল সেই সংগ্রামের সমাপ্তি হয়েছিল মিত্র বাহিনীর কাছে পাক বাহিনীর আত্মসমাপর্ণের মাধ্যমে। মুক্তিযুদ্ধের সময় যে সহযোগিতা ভারত সরকার করেছিল সেটি ভোলার নয় কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, যুদ্ধের সরঞ্জাম সরবরাহ করে মহান মুক্তিযুদ্ধকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য যে সহযোগিতা প্রদান করেছে তার জন্য ভারত নামক মহান রাষ্ট্রটির কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
সম্মুখ সমরে মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে যে সকল ভারতীয় সৈন্য সম্মুখ সমরে আহত এবং মৃত্যু বরণ করেছেন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের যেমন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তেমনিভাবে স্মরন করছি তাঁদের ভারতীয় মিত্র বাহিনীর সৈন্যদের। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আমাদের নারী, শিশুদের আশ্রয় দিয়ে ভারত সরকার যে মহানুভবতার পরিচয় দিয়েছে তাঁর জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর কাছে আমরা কৃতঞ্জ। শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি তাঁদের। মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রারাম্ভে যে সহযোগিতা ভারত সরকার করছে সে জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।
বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবরন্ধু ও ইন্দিরা গান্ধীর হাত ধরে দুইদেশের কুটনৈতিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে সেটি এখন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক অনন্য মাত্রায় নিয়ে গেছেন। কিছু দিন আগে ভারতের ১৮ তম লোকসভা নির্বাচন সুসম্পন্ন হয়েছে। নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রী পরিষদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বশরীরে হাজির হয়েছিলেন। যে আতিথেয়তা পেয়েছিলেন সেটি সকলকে মুগ্ধ করে। আমাদের করেছে জাতি হিসাবে গর্বিত। পাশ^বর্তী রাষ্ট্রের প্রধান হিসাবে যে বাংলাদেশের যে প্রাপ্তি সেটি অপরিসীম। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ভারতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠক করেন। দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে উভয় দেশের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে উভয় দেশের বিদ্যমান সম্পর্কে গভীর সন্তোষ প্রকাশ করা হয়। একই সাথে অকৃত্রিম বন্ধুপ্রতিম উভয় দেশের সম্পর্ককে আরও জোরদারের লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সম্মত হয়েছেন।
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তিনি আমন্ত্রন গ্রহন করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুবিধাজনক সময়ে হয়ত সেটি হবে। ভারতের নির্বাচন পরবর্তী যে অবস্থা সেটি আগের থেকে অনেক কঠিন। একক সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রাপ্ত দলটি বর্তমানে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে। অনেক সিদ্ধান্ত নিতে এবং বাস্তবায়ন করতে আগের থেকে অনেকটা কঠিন হবে। পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যেতে পারে ভারতের জোট সরকারের ইতিহাস খুব একটা সুখকর নয়। আশা করি ভারতের বর্তমান জোট সরকার সেই অবস্থাটি কাটিয়ে উঠতে পারবে। একদশকে বিজেপি বা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন তাতে হয়তো আগামী দিনের যাত্রা শুভ হবে। নরেন্দ্র মোদি নতুন সরকারের প্রধান চার মন্ত্রনালয় পূর্ববর্তী সরকারের মন্ত্রীরাই পুনঃনিযোগ পেয়েছেন। ২০১৪ সালের সালে নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে নয়াদিল্লি পররাষ্ট্রনীতির একটি মূল উপাদান হিসেবে“প্রতিবেশীই প্রথম” নীতি গ্রহণ করে। এই নীতি অনুয়ায়ী ভারত এ অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার দিকে মনোনিবেশ করেছে। ভারকে একটি উদীযমান বৈশি^ক শক্তি হিসাবে তুলে ধরার বিষয়ে বিজেপি এবং বিরোধী দলগুলোর মধ্যে খুব মতবিরোধ নেই। এটি ধ্রুব সত্য যে, দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ -ভারত সর্ম্পক অত্যান্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
বাংলাদেশ- ভারত সর্ম্পক এখন এতটা মজবুত ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে যা বর্তমান প্রতিবেশী কুটনীতির রোল মডেল হিসাবে পরিচিত। বিশেষ করে উন্নয়ন অগ্রগতিতে বিশ^ স্বীকৃত বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জ্ঞান ও দৃঢ়চেতা নেতৃত্বে বাংলাদেশ-ভারতে মধ্যে সম্পর্ক এক নতুন প্রান্তে নিয়ে গেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে এবং ভারতের মধ্যে সম্পকের দৃড়তা প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর। সেদিনটিতে ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্রহিসাবে স্বৃীকৃতি প্রদান করে। বঙ্গবন্ধুর শাসনকালে ১৯৭২ সালে প্রথম বাংলাদেশ -ভারত দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ২০১৫ সালে এ বিষয়ে স্বাক্ষর হওয়া নতুন চুক্কির আওতায় রয়েছে দুই দেশের সীমান্ত হাটসহ আরও কিছু চুক্তি।
১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক সমৃদ্ধ এবং সহযোগিতার নতুন দিগন্তের সূচনা ঘটে। এই সফরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২৫ বছর মেয়াদি বন্ধুত্ব-শান্তি সহযোগিতার চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশ-ভারত দি- পক্ষীয় সম্পর্কের শুরুতেই বঙ্গবন্ধু গঙ্গা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক নদীর সুষম পানি বন্টন ও ছিটমহল হস্তান্তরের বিষয়ে কথা বলেন। ১৯৭৪ সালে ভারতের সঙ্গে ছিটমহল ও সীমানা চুক্তি স্বাক্ষরের সময় কিছু অতিরিক্ত ভূমি ছেড়ে দেওয়ার জন্য ভারত সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর আগ্রহ ও শক্তিশালী ভূমিকার জন্য ১৯৭৫ সালে এপ্রিল মাসে ফারাক্কা বাঁধ সংক্রান্ত অন্তবর্তীকালীন চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তির শর্ত অনুয়যায়ী শুস্ক মৌসুমে ভারত ১১ হাজা থেকে ১৬ হাজার কিউসেক পানি প্রত্যাহার করবে এবং বাংলাদেশ পাবে ৪৪ হাজার কিউসেক পানি।
যার উপর নির্ভও করে ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে ভারতের সঙ্গে ফারাক্কার পানি বন্টন চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ১৯৯৬-২০০১ সালে আওযামী লীগ সরকারের সময়কালীন বাংলাদেশ-ভারত দুই দেশের সম্পর্কের অভাবনীয় সাফল্য অর্জিত হয়। দীর্র্ঘসময় ধরে পানি সংক্রান্ত সমস্যা গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে আস্থার নতুন পর্যায় তৈরি হয়। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি প্রতিষ্ঠায় যুগান্তকারী “পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি” সম্পাদনে ভারতের সমর্থন ছাড়া তা সম্ভব হতো না বলে বাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা।
২০০৮ সালের নির্বাচনে মহাজোট সরকারের জয়লাভের ফলে বাংলাদেশ ও ভারত-এর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের নতুন অধ্যায় সূচিত হয়। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উভয় দেশের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ট থেকে ঘনিষ্টতর হয। ইতিমধ্যে দুই দেশ আঞ্চলিক ও বৈশি^ক বহু বিষয়ে এক সাথে কাজ করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে;। সন্ত্রাস বিরোধী এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত সহযোগিতার ক্ষেত্রে এক সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। উল্লেখ্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ভারত সফরে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের সাঙ্গে মূল ভূ-খন্ডের যোগাযোগ প্রতিষ্ঠার জন্য ট্রানজিট সুবিধা,ভারকে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মোংলাবন্দর ব্যবহারের সুবিধা, সীমান্ত সমস্যা সমাধানে সম্মত, বাংলাদেশ কর্তৃক ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এবং ভারত কর্তৃক এক মিলিয়ন ডলার সহযোগিতা বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করে।
২০১৪ সালে শ্রী নরেন্দ্র মোদির ভারত-এর প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ এবং দায়িত্ব গ্রহণ এবং দায়িত্বগ্রহন পরবর্তী শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে অংশগ্রহণ বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্ব আরও গতিশীল করে। ২০১৪ সালে ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমা স্বরাজ বাংলাদেশে তার প্রথম আন্তর্জাতিক সফরে সম্পর্ক উন্নয়নে ভিসা ,বিদ্যুৎ, মৈত্রী এক্সপ্রেস ,বাস চলাচলসহ মোট ৬টি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন। ২০১৫ সালের জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বাংলাদেশ সফরে দুই দেশের মধ্যে ২২টি চুক্তি স্বাক্ষর সম্পকের্র সোনালি রুপরেখা হিসাবে বিবেচ্য। ২০১৫ সালে ৩১ জুলাই ছিটমহল মাসে ছিটমহল বিনিময়ের মাধ্যমে ৬৮ বছরের স্থলসীমান্ত সমস্যার সমাধান দুই দেশের বন্ধুপ্রতিম সম্পর্কের এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। ২০১৯ সালের ১৭ অক্টোবর নয়াদিল্লিতে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে ৭টি চৃক্তি ও সমাঝোতা স্মারকস্বাক্ষর এবং ৩টি প্রকল্পের উদ্বোধন হয়। ২০২০ সালের ১৭ ডিসেম্বর মাসেও দুই দেশের সরকার প্রধানদের এক ভার্চুয়ালি বৈঠকে জ¦ালানি, সামাজিক উন্নয়ন,কৃষিসহ ৭টি চুক্তি, প্রটোকল ও সমাঝোতা স্বাক্ষর হয়েছিল।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ- ভারতের মধ্যকার সম্পর্কের এক নতুন সেতুবন্ধন তৈরী হয়েছে। একটু বিবেচনা করলে দেখা যায় এই সফরের মাধ্যমে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা ইস্যু, জ¦ালানি, অভিন্নন নদীর পানি বন্টন, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে সহযোগিতা, সম্ভাব্য অর্থনৈতিক অংশীদায়িত্ব নিযে আলোচনার পাশাপাশি দুই দেশের অনিম্পন্ন বিষয়গুলো বিশেষ গুরুত্ব পায়। স্বাক্ষরিত হয় সাতটি সমঝোতা স্মারক। বিপর্যস্ত বৈশি^ক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ডলার সংকটকালীন সময়ে বৈদেশিক বাণিজ্যে লেনদেন সহজ করতে এবং ব্যয় সাশ্রয়ে বিকল্প মুদ্রা চালু ছিল অত্যন্ত প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ধারাবাহিকতায় ও ভারতের আনুষ্ঠানিকভাবে রুপিতে লেনদেনের যুগে প্রবেশ দ্বিপাক্ষীয় বাণিজ্যিক সম্পর্কের দৃষ্টান্ত দৃশ্য্রমান হয়।
১৯৭১ থেকে ২০২৪ বাংলাদেশ-ভারতের যে যাত্রা সেই যাত্রা পথের এক বিশ^স্ত বন্ধুর নাম ভারত। দুই বন্ধু প্রতিম রাষ্ট্রের যে কুটনৈতিক কৌশল সেটি বর্তমান বিশে^র কাছে এক রোল মডেলে পরিণত হয়েছে । দুই দেশের পরারাষ্টনীতি সকল সময়ে একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এই যাত্রা আরও দীর্ঘ হোক , এই বন্ধুত্ব আরও দীর্ঘ হোক এই প্রত্যাশায়। লেখক— সমাজকর্মি বাপি সাহা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews