1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০২:০২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
সালমান শাহ হত্যা মামলা: সামিরা ও ডনের খোঁজ নেই খেজুর উৎপাদনে নতুন ইতিহাস ফিলিস্তিনের, বিশ্ববাজারে বাড়ছে চাহিদা থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তির সাক্ষী হলেন ট্রাম্প পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১১ কর্মকর্তাকে বদলি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের সেনা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে বিপুল অস্ত্র-গুলি উদ্ধার আওয়ামী লীগ বারবার পালিয়ে যায়-তৃপ্তি চিতলমারীতে ইসলামী আন্দোলন মনোনিত প্রার্থীর গণ সমাবেশ কেসিসিতে কোভিড রেসপন্স এন্ড রিকোভারি প্রজেক্টের কর্মশালা অনুষ্ঠিত সকল নাগরিকের সম্মানজনক নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম-মন্ত্রিপরিষদ সচিব

খেজুর উৎপাদনে নতুন ইতিহাস ফিলিস্তিনের, বিশ্ববাজারে বাড়ছে চাহিদা

  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: চলতি মৌসুমে রেকর্ড পরিমাণ খেজুর উৎপাদন করেছে ফিলিস্তিন। দেশটিতে এ বছর প্রায় ২৫ হাজার ৩০০ টন খেজুর উৎপাদিত হয়েছে। এর আগে গত বছর উৎপাদন হয়েছিল প্রায় ২২ হাজার টন।

টানা ২১ দিনের মাঠ পর্যায়ের সমীক্ষার পর এই হিসাব চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে সম্প্রতি ফিলিস্তিনের খেজুর উৎপাদন মূল্যায়ন বিষয়ক সর্বোচ্চ কমিটি জানিয়েছে।

সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৮৯৩টি খেজুর বাগানে মোট ৩ লাখ ৫১ হাজার গাছ রয়েছে, যার মধ্যে ৩ লাখ ২২ হাজার গাছ ফলন দিচ্ছে। নতুন করে ১২ হাজার ৩০০ গাছ এখনো উৎপাদনে আসেনি।

ফিলিস্তিনের কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত বছর তারা ৩৫টিরও বেশি দেশে ১৬ হাজার টন খেজুর রপ্তানি করেছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে ‘ফিলিস্তিনি খেজুর’ একটি স্বতন্ত্র ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

মূল্যায়ন কমিটিতে কৃষি মন্ত্রণালয়, আর্থিক নিয়ন্ত্রণ দপ্তর, কৃষক ইউনিয়ন, খেজুর চাষি সমবায়, জেরিকো ও জর্ডান উপত্যকা প্রশাসন এবং নিরাপত্তা সংস্থার প্রতিনিধিরা রয়েছেন।

কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, রপ্তানি বৃদ্ধির পাশাপাশি স্থানীয় বাজারেও ফিলিস্তিনি খেজুরের চাহিদা বেড়েছে। উচ্চমান বজায় রাখতে সরকারের নজরদারি ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচিও জোরদার করা হয়েছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমান প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ফিলিস্তিন মধ্যপ্রাচ্যের শীর্ষ খেজুর রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হতে পারে।

কমিটির চেয়ারম্যান আশরাফ বারাকাত বলেন, খেজুর খাত এখন ফিলিস্তিনের অন্যতম কৌশলগত কৃষি সম্পদে পরিণত হয়েছে। সরকার, বেসরকারি খাত ও কৃষকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উৎপাদন এবং রপ্তানিতে বড় ধরনের অগ্রগতি হয়েছে।

মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেও তারা যে নিখুঁতভাবে তথ্য সংগ্রহ করেছেন, তা এই খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট