1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে সংঘাত বৃদ্ধি, এখন পর্যন্ত নিহত ৭ নির্বাচনে প্রধান বিচারপতির কাছে ৩০০ বিচারক চাইলেন সিইসি বাগেরহাটে ভুয়া কাগজ পত্রের মাধ্যমে নামজারী :বসতবাড়ি,ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখলের চেষ্টার অভিযোগ তফসিল ঘোষণার পর সব ধরনের আন্দোলন না করার আহ্বান সরকারের প্রধান বিচারপতির সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বৈঠক নারীদের সামনে রেখেই গড়ে উঠুক নতুন বাংলাদেশ-প্রধান উপদেষ্টা চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজদের রুখে দিয়ে ইসলামকেই রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসাতে হবে : পীর সাহেব চরমোনাই কমিউনিটি পর্যায়ে পানি সরবরাহ নেটওয়ার্ক নির্মাণের উদ্বোধন করলেন বিভাগীয় কমিশনার খুলনায় বেগম রোকেয়া দিবসের আলোচনা সভা ও শ্রেষ্ঠ পাঁচ অদম্য নারী সম্মাননা প্রদান চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প: সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ শীর্ষক সেমিনার

ডুমুরিয়ায় নতুন জাতের ১১০ ধানের বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে হাসি

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৪৩৩ বার পড়া হয়েছে

অরুণ দেবনাথ, ডুমুরিয়া(খুলনা) প্রতিনিধি:: স্বল্প সময়ে উচ্চ ফলনশীল নতুন জাত ব্রি ধান-১১০-এর চাষে বাম্পার ফলন হয়েছে। বাম্পার ফলনে খুশি কৃষকরাও। নতুন জাত ব্রি ধান-১১০ এ রোগ বালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ কম। এছাড়াও অন্যান্য জাতের তুলনায় বেশি ফলন হওয়ায় ব্রি ধান-১১০ চাষে ঝুঁকছেন চাষিরা। কৃষকদের মাঝে নতুন এই জাতের বীজ ছড়িয়ে দিতে বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনস্টিটিউট কাজ করে যাচ্ছে।

এই ধান খুলনার ডুমুরিয়ায় বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের উদ্ভাবিত ব্রি- ১১০ আশার আলো দেখাচ্ছে এ অঞ্চলের চাষিদের।

কয়েকজন কৃষক জানান, স্বল্প সময়ে উচ্চ ফলনশীল নতুন জাত ব্রি ধান-১১০-এর চাষ করে বাম্পার ফলন পাবেন এমন আশাবাদী কৃষকেরা। এই জাতের ধানে রোগ বালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ কম। তুলনামূলক সার-কীটনাশক কম লাগায় উৎপাদন খরচ কম হয়। একর প্রতি ধান ৬৫ থেকে ৭৫ মণ। ১১০ ধান বপনের পর এই ধান উঠতে সময় লাগে মাত্র ১২০ থেকে ১২৫ দিন। আগাম জাতের এ ধান আবাদ হওয়ায় খুশি এই চাষি।

খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়ন টিপনা গ্রামের আদর্শ কৃষক মন্জুর রহমান জানায়, উচ্চ ফলনশীল নতুন জাতের ব্রি ধান-১১০ আবাদ করেছেন ৪ একর জমিতে। ফলন ভালো হয়েছে। এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ইনসাদ ইবনে আমিন তুহিন বলেন, সাধারণ কৃষকদের মাঝে নতুন উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বীজ উৎপাদন করছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং এই ধান বন্যা সহিংস ১০/১৫ দিন পানিতে তলিয়ে থাকলেও কোন পচন আসেনা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট