1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:২০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
বেনাপোলে বিজিবির অভিযানে মাদক ও চোরাচালানী পণ্য জব্দ পাইকগাছায় চার ইউনিয়নের জলাবদ্ধতা নিরসনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা নেট-পাটা অপসারণের দাবি পাইকগাছায় কপোতাক্ষ নদ থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার বাগেরহাট জেলার ৪টি সংসদীয় আসন পূনর্বহালের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান খাদ্য বিভাগের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মহানগরীর ৩ নং ওয়ার্ডে ওএমএস কার্যক্রম পরিচালিত বাগেরহাটে জলবায়ু সহনশীল কৃষি নিয়ে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার আলো ছড়াতে মোংলায় কোস্টগার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ প্রধান শিক্ষিকা না ডাকলে আজ হয়তো আমি বেঁচে থাকতাম না-মাইলস্টোনের অধ্যক্ষ মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যশোরের শার্শার এক যুবকের মৃত্যু খুলনায় জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৪ বছর ধরে ইসলাম ধর্মের ক্লাস হয় না বিদ্যালয়ে

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৯৪ বার পড়া হয়েছে

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি:: খুলনার পাইকগাছায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অসুস্থ প্রধান শিক্ষকসহ দুজন শিক্ষক দিয়ে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। ৩৪ বছর ধরে কোনো মুসলিম শিক্ষক না থাকায় ইসলাম ধর্ম শিক্ষা থেকে বঞ্চিত মুসলিম শিক্ষার্থীরা।

জানা গেছে, উপজেলার দেলুটি ইউনিয়ের উত্তর জিরবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র ৩৪ জন। প্রাক শিক্ষার্থী ১৪ জন। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে শিক্ষক সংখ্যা তিনজন। প্রধান শিক্ষক অসুস্থ। একজন শিক্ষক পিটিআই প্রশিক্ষণে থাকায় দীর্ঘদিন ধরে মাত্র একজন শিক্ষিকা দিয়ে চলছে পাঠদান।

এদিকে প্রতিষ্ঠাকাল থেকে কোনো মুসলিম শিক্ষক না থাকায় ইসলাম ধর্ম শিক্ষা থেকে বঞ্চিত মুসলিম ছাত্রছাত্রীরা। তবে সহকারী শিক্ষিকা নমিতা রাণী মন্ডল ইসলাম ধর্ম বিষয়ে পাঠদান দিয়ে আসছেন বলে জানান। সকাল ৯টা থেকে দুপুর সাড়ে ৩টা পর্যন্ত একজন শিক্ষিকা প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করাচ্ছেন।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে দেখা যায়, ৩য়-৫ম শ্রেণি মিলে মাত্র পাঁচজন শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে উপস্থিত।

সুইটি সরকার নামে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী জানান, একজন শিক্ষিকা আমাদের সব ক্লাসের পাঠদান করার কারণে তিনি মাত্র ৫-১০ মিনিটের বেশি ক্লাস নিতে পারেন না।

প্রধান শিক্ষক সুভাষ চন্দ্র মন্ডল বলেন, আমি খুব অসুস্থ, তারপরও নিজেও মাঝে মাঝে ক্লাস নিই। শিক্ষক স্বল্পতার কারণে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কম।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার বিদ্যুৎ রঞ্জন সাহা বলেন, শিক্ষক বদলির বিষয়টি অনলাইনে আবেদন করতে হয়। এ পর্যন্ত কেউ আবেদন করেনি। তাছাড়া শিক্ষক সংকট রয়েছে। আগামীতে শিক্ষক পেলে দেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট