চিতলমারী প্রতিনিধি:: বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় এ বছর ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ১৫২টি মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা পালিত হবে। পূজাকে ঘিরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাঠে থাকবে কঠোর নিরাপত্তা। এ লক্ষে সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১ টায় উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, হিন্দু সংগঠনের নেতারা ও ১৫২টি মন্দিরের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত ছিলেন। সভায় স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দদের প্রতি উপন্থিত হিন্দু নেতৃবৃন্দরা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চলনায় সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) দিলরুবা সুলতানা, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চিতলমারী উপজেলা কমান্ডের আহবায়ক এফ এম ফরহাদ হোসেন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি মমিনুল হক টুলু বিশ্বাস, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা গাজী মুনিরুজ্জামান, সেক্রটারী জাহিদুজ্জামান নান্না, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. ফজলুল হক, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুনা গাজী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চিতলমারী উপজেলা শাখার সভাপতি ডা. আবুল কালাম কাজী, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক নিয়ামত আলী খান, আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা সালমা আক্তার, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কামরুজ্জামান খান পিকলু, উপজেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের সভাপতি জওহর লাল সরকার, সাধারন সম্পাদক মানবেন্দ্র সরকার, চিতলমারী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি সেলিম সুলতান সাগর ও হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান কল্যান ফ্রন্টের চিতলমারী উপজেলা শাখার সদস্য সচিব অনুপম সাহা।
সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘চিতলমারী উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে এ বছর মোট ১৫২টি মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। এরমধ্যে ১০টি মন্দিরে নীল বাসন্তী পূজা হয়। বাকী ১৪২টি মন্দিরে মধ্যে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ২১টি, গুরুত্বপূর্ণ ২৬ টি ও সাধারন মন্দির ৯৫টি। শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে আমাদের কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয় রয়েছে।’ #
Leave a Reply