1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০২:০২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
সালমান শাহ হত্যা মামলা: সামিরা ও ডনের খোঁজ নেই খেজুর উৎপাদনে নতুন ইতিহাস ফিলিস্তিনের, বিশ্ববাজারে বাড়ছে চাহিদা থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তির সাক্ষী হলেন ট্রাম্প পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১১ কর্মকর্তাকে বদলি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের সেনা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে বিপুল অস্ত্র-গুলি উদ্ধার আওয়ামী লীগ বারবার পালিয়ে যায়-তৃপ্তি চিতলমারীতে ইসলামী আন্দোলন মনোনিত প্রার্থীর গণ সমাবেশ কেসিসিতে কোভিড রেসপন্স এন্ড রিকোভারি প্রজেক্টের কর্মশালা অনুষ্ঠিত সকল নাগরিকের সম্মানজনক নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম-মন্ত্রিপরিষদ সচিব

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তির সাক্ষী হলেন ট্রাম্প

  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে ঐতিহাসিক সীমান্ত বিরোধ মেটাতে একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি এই চুক্তিকে “ঐতিহাসিক ও শান্তির নতুন দিগন্ত” বলে আখ্যা দিয়েছেন।

রোববার মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। ট্রাম্প তাঁর পাঁচ দিনের এশিয়া সফরের অংশ হিসেবে বর্তমানে মালয়েশিয়ায় রয়েছেন। এই সফরে তিনি আসিয়ান এবং পরে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এপেক সম্মেলনে যোগ দেবেন।

মূলত, গত জুলাইয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের বাণিজ্যিক চাপ এবং কূটনৈতিক মধ্যস্থতার ফলেই দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়েছিল। ওই সময়ের টানা পাঁচ দিনের সংঘর্ষে অন্তত ২৪ জন নিহত ও শতাধিক আহত হন। এরপর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে শান্তি আলোচনা শুরু হয়, যার ফলস্বরূপ এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো।

শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের আগে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া-উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রীই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তাঁর ভূমিকার জন্য ধন্যবাদ জানান। থাই প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা দ্রুত অস্ত্র প্রত্যাহার ও যুদ্ধবন্দিদের মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু করব। যদি ঘোষণাপত্রটি পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা যায়, তাহলে এটি অঞ্চলে স্থায়ী শান্তির ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী এই চুক্তি সম্ভব হওয়ার পেছনে ট্রাম্পের “দৃঢ় নেতৃত্ব ও নিরলস প্রচেষ্টা”র প্রশংসা করেন।

উল্লেখ্য, ট্রাম্পের এই এশিয়া সফরের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হবে এপেক সম্মেলনের সাইডলাইনে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট