1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৫৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
যৌন হয়রানি ইস্যু ‘জাহানারা চাইলে আইনগত ব্যবস্থা নেবে সরকার’ ডাকসু-জাকসু-রাকসু-চাকসুর নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র-মির্জা ফখরুল দক্ষ কারিগররাই উন্নয়নের চালিকাশক্তি-প্রধান উপদেষ্টা চিতলমারী দারুল উলুম কওমিয়া মাদ্রাসার ৫৬তম বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল পরকীয়ার জেরে গোপনাঙ্গ হারালেন যুবক খুলনায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে বিএসএসপির উপহার সামগ্রী বিতরণ চট্রগ্রামে কোস্টগার্ডের অভিযানে বার্মিজ পণ্যসহ ৬ পাচারকারী আটক পাইকগাছায় প্রতিবন্ধী কিশোরকে হুইলচেয়ার দিলেন বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম খুলনা মহানগরীতে সাইকেল র‌্যালী অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের ইলিশ ভারতে বিক্রি হচ্ছে ১৭০০ রুপিতে

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: চাহিদা আছে, আছে পর্যাপ্ত যোগান। কিন্তু আকাশ ছোঁয়া দামের জেরে হাত লাগালেই ছেঁকা লাগছে উচ্চবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত ক্রেতার। কলকাতায় বাংলাদেশের ইলিশের প্রথম চালানের পাইকারি ও খুচরা বাজারের চিত্রটা ছিল এমনিই।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশের ইলিশের প্রথম চালান এসেছে কলকাতায়। শুক্রবার ভোররাতেই সীমান্ত থেকে ইলিশ পৌঁছায় কলকাতার হাওড়া, পাতিপুকুর, বারাসাত, শিয়ালদা, উত্তরবঙ্গের শহর শিলিগুড়ির পাইকারি বাজারে। ভোররাতেই শুরু হয় মাছের নিলাম। যেখানে এক কেজির থেকে বড় ইলিশ পাইকারি বাজারেই দাম ওঠে ১৬০০ থেকে ১৭০০ রুপি। আর এক কেজির নিচের ইলিশের দাম উঠে ১৪০০-১৫০৯ রুপি। স্থানীয় খুচরা পর্যায়ে যেখানে দাম ওঠে দুই হাজার রুপি থেকে আড়াই হাজার রুপি পর্যন্ত।

বিক্রেতারা বলেছেন, পদ্মার ইলিশ মাছের ওপর এপার বাংলার বাঙালির তীব্র আবেগ থাকলেও দামের এমন ঊর্ধ্বগতি টান ফেলেছে পকেটে। এরমধ্যেও যে বিক্রি বাট্টা একেবারে খারাপ এমনটা নয়। তবে বিক্রি যেটুকু হয়েছে তার সিংহভাগই গিয়েছে বিত্তবানদের হেঁসেলে। মধ্যবিত্তের ভরসা সেই স্থানীয় ডায়মন্ড হারবার অথবা মিয়ানমারের ইলিশ। যদিও আসন্ন ছুটির দিন রোববার বিক্রি বাড়বে বলেই আশাবাদী বিক্রেতারা।

ইস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এর সম্পাদক আনোয়ার মাকসুদ বলেন, প্রথম দিনের চালান হিসাবে প্রায় ৫০ মেট্রিক টনের বেশি মাছ এসেছে। যেহেতু প্রথম চালান স্বাভাবিকভাবেই বাঙালির আবেগের কারণে নিলামে দাম আজ একটু হলেও বেশি। ১০০ মেট্রিক টনের বেশি মাছ এলে দাম হয়তো কিছুটা কম হতো। অনেক মাছ ব্যবসায়ীরা কিনতে এসেও দামের কারণে না নিতে পেরে ফিরে গিয়েছেন। আমাদের যেহেতু পাইকারি বাজার তাই অনেক বিক্রেতা মাছ নিয়ে ঠিকই যাবে। কিন্তু ক্ষুদ্র পর্যায় তাদের বিক্রি করতে ভালোই বেগ পেতে হবে। তবে নিয়মিত মাছ আসা শুরু হলে এই দাম কিছুটা কমে যাবে। তবে এটাও ঠিক যে বাংলাদেশের মাছের ল্যান্ডিং অনেক কম। তাই দাম যে খুব বেশি কমে যাবে এমন আশা করা যাচ্ছে না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট