1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:৪৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুলের মৃত্যু শিগগিরই আয়নাঘর পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দীর্ঘ ৭ বছর পর বাংলাদেশি স্বামী-স্ত্রীকে ফেরত দিল ভারত সদর থানা অন্তর্গত ৩০ নং ওয়ার্ড জাতীয় পার্টির কমিটি গঠন নিরাপদ খুলনা গড়ার প্রত্যয়ে কেএমপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বেনাপোলে ৩০ হাজার আমেরিকান ডলার, ভারতীয় ঔষধ, মাদক ও পণ্য আটক ভারত থেকে চাল আমদানির সময় বাড়ল, দুইমাসে ৯ হাজার ৬৬২ মেট্রিক টন চাল আমদানি নারী অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ,নেপালকে হারিয়ে বিশ্বকাপের শুভসূচনা বাংলাদেশের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিচারের দাবিতে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ পদযাত্রা

নেচারের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক:: বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ তালিকায় ৭ নম্বরে রয়েছে ড. ইউনূসের নাম।

গতকাল সোমবার (৯ ডিসেম্বর) নেচারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। ২০২৪ সালে বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখা ব্যক্তিদের এ খেতাব প্রদান করা হয়।

প্রতিবেদন অনুসারে, তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন একহার্ড পেইক। তাকে ফাদার টাইম বলে খেতাব দেওয়া হয়েছে।

ড. একহার্ড পেইক কোয়ান্টাম অপটিক্স এবং পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান সেক্টরে সেরাদের একজন। তিনি লেজার-কুলড অ্যাটম এবং আয়ন নিয়ে কাজ করেছেন। তালিকায় ৭ নম্বরে থাকা ড. ইউনূসকে ‘নেশন বিল্ডার’ আখ্যা দিয়েছে।

গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীরা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সরকার প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার আমন্ত্রণ জানান। এরপর তার নেতৃত্বে রাষ্ট্র সংস্কার এবং ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চলছে।

নেচারের প্রতিবেদনে ইউনূস সম্পর্কে বলা হয়েছে, ছয় দশকের কর্মজীবনে ড. ইউনূস দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য নতুন ধারণা পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। গবেষণার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অবস্থা বুঝে সমস্যার সমাধান করা ইউনূসের কাজের মূল ভিত্তি।

ব্রিটিশশাসিত চট্টগ্রামে জন্ম নেওয়া ইউনূস ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশ পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৭০-এর দশকে তার প্রবর্তিত ক্ষুদ্রঋণ মডেল ন্যায্য ব্যবস্থাপনায় দরিদ্র মানুষের জীবন বদলে দেয়।

পরে ১৯৮৩ সালে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন এবং একই সঙ্গে দারিদ্র দূরীকরণে একটি বৈশ্বিক আন্দোলন শুরু করেছিলেন। তবে, এখন তার সামনে ১৭ কোটি মানুষের একটি দেশ সংস্কারের বড় চ্যালেঞ্জ। জনগণ জানতে চায়— তিনি কীভাবে দুর্নীতি দূর করবেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবেন এবং নাগরিক অধিকার রক্ষা করবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
Theme Customized By BreakingNews