1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে সোনার দাম মুশফিকের শততম টেস্টে ইতিহাসের দোরগোড়ায় বাংলাদেশ লেবাননে ফিলিস্তিন শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি হামলা, নিহত ১৩ সাংবাদিককে তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর নির্বাচন নিশ্চিতে সেনাবাহিনীর সহায়তা প্রয়োজন-প্রধান উপদেষ্টা অজিত দোভালের সাথে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত হবে যেভাবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতকে এগিয়ে নিতে প্রযুক্তি উদ্ভাবনের বিকল্প নেই-বিইপিআরসি চেয়ারম্যান কেএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের উদ্যোগে নগরীর ট্রাফিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রচারণা কেএমপি’তে ৫৯ তম ব্যাচ টিআরসির ওরিয়েন্টেশন কোর্সের উদ্বোধন

মোংলায় বাল্কহেড থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ নাবিক, চলছে উদ্ধার অভিযান

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

মনির হোসেন, মোংলা:: মোংলা বন্দরের জেটির অপরদিকে পশুর চ্যানেলে পণ্য বোঝাই বাল্কহেড থেকে পড়ে একজন নাবিক নিখোঁজ হয়েছেন। শনিবার (২৩ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৫ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিখোঁজের সন্ধানে ঘটনাস্থলে চলছে তল্লাশি অভিযান।তবে সাঁতার জানতেন না নিখোঁজ নাবিক রাব্বি। তাকে উদ্ধারে চলছে তৎপরতা।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ ও কোস্টগার্ড জানায়, মোংলা বন্দরের ৫ নম্বর জেটির বিপরীতে পশুর নদীতে থাকা পণ্য বোঝাই বাল্কহেড এম,ভি শোভা-এরর লস্কর রমজান হোসেন রাব্বি (২০) অসাবধানতাবশত শনিবার ভোর সাড়ে ৫ টার দিকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়। এরপর খবর পেয়ে ওই এলাকায় তল্লাশি অভিযান শুরু করে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিস।

নিখোঁজ রাব্বির বাড়ি ঝালকাঠির জেলার কাঠালিয়ায়। তার পিতার নাম জলিল শিকদার। এদিকে নিখোঁজের সন্ধান কার্যক্রমের সকল সহায়তা ও তদারকি করছে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ।

 

বাল্কহেড ‘এমভি শোভা’ মাস্টার মুজাফ্ফার মোল্লা বলেন, শনিবার ভোর ৪টায় রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে জিপসাম বোঝাই করে ঢাকার মেঘনা ঘাটের উদ্দেশ্যে বাল্কহেডটি ছেড়ে আসি। এরপর বাল্কহেডের লস্কর রাব্বি আমাকে এক কাপ চা দিয়ে যায়। পরে রাব্বিসহ তিনজন নাবিক বাল্কহেডের সাইডে বসে চা খাচ্ছিল। তখন অসাবধানতাবশত বাল্কহেড থেকে নদীতে পড়ে যায়। সাঁতার না জানার কারণে হয়তো নদীতে তলিয়ে যায়। তাৎক্ষণিক আমরা খোঁজাখুঁজি শুরি করি। না পেয়ে ৯৯৯ এ কল করলে ঘটনাস্থলে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, ফায়ার সার্ভিস, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী ও নৌপুলিশ আসে। তারা ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালাচ্ছেন। মাষ্টারসহ বাল্কহেডে আমরা ৭ জন স্টাফ-কর্মচারী ছিলাম।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট