1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ১০:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শামছুর রহমান ফাউন্ডেশনের নেতৃত্ব সচেতনতা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত খুলনায় পবিত্র আশুরা পালিত টেকনাফে ডাকাতদলের আস্তানায় কোস্টগার্ড-পুলিশের অভিযানে অস্ত্র মাদক জব্দ, একজন উদ্ধার পবিত্র আশুরা উপলক্ষে আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন-নাহিদ ইসলাম গাজায় এক দিনে নিহত আরও ১৩৮ ফিলিস্তিনি বিগত বছরগুলোর সাংবাদিকতা নিয়ে জাতিসংঘের মাধ্যমে তদন্ত হবে-প্রেস সচিব পাইকগাছায় বনবিবি’র বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন ধান ও চাল সংগ্রহের ক্ষেত্রে খুলনা বিভাগের সুনাম রয়েছে-খাদ্য উপদেষ্টা পাইকগাছায় খাবারে চেতনা নাশক মিশিয়ে স্বর্ণালংকার সহ নগদ টাকা লুট

পাইকগাছায় প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে বোরো ধান চাষে ব্যস্ত চাষীরা

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১২৯ বার পড়া হয়েছে

পাইকগাছা (খুলনা ) প্রতিনিধি:: খুলনার পাইকগাছায় প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে চলতি বোরো মৌসুমে ধান রোপনে ব্যস্তসময় পার করছেন চাষিরা । তবে মাঝখানে শীত ও ঘন কুয়াশার কারনে বোরোর বীজতলা ও রোপনকৃত চারা টিকিয়ে রাখতে কৃষকদের হিমশীম খেতে হয়েছে। এখন কৃষকরা পুরদমে বোরো ধানের চারা রোপন শুরু করেছে।শীত ও কুয়াশার মধ্যে কৃষকরা পরাদমে বোরোর আবাদ করছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলার ৫ হাজার ৯৯৫হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ২ হাজার ৪২০ হেক্টর জমিতে বোরোর চারা রোপন সম্পন্ন হয়েছে। বোরো আবাদের জন্য ৩২৫ হেক্টর জমিতে বোরোর বীজতলা তৈরী হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ৯৫ হেক্টর উফশি ২৩০ হেক্টর।জলবায়ু ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে উপকূল অঞ্চলের কৃষি কাজ অন্য এলাকা থেকে এক থেকে দেড়মাস পরে শুরু হয়। এর ফলে অন্য এলাকার সাথে উপকূলীয় এলাকার চাষাবাদ ব্যবধান তৈরী হচ্ছে। সব মৌসুমেই চাষাবাদ দেরিতে শুরু হচ্ছে। এখনো আমন ধান কর্তন চলছে। ধান কাটার পর এসব ক্ষেত বোরো আবাদের জন্য প্রস্তুত করা হবে। তাছাড়া বৈরী আবহাওয়ার সাথে মোকাবেলা করে ফসল লাগাতে হয়।উপজেলার হিতামপুর ব্লকের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, মাঝখানের তীব্র শীত ও কুয়াশায় ধানের চারা কিছুটা লাল হয়েছিল।পলিথিন দিয়ে ঢেকে,পানি বদলসহ নানারকম পরিচর্যা করে বীজতলা ও রোপনকৃত চারা টিকিয়ে রাখা হয়েছে। তবে শ্রমিকের উচ্চ মূল্যের পরও চাহিদামত বোরো আবাদ করার জন্য শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না।এতে করে বোরো আবাদ সম্পন্ন করতে সময় বেশি লাগছে।

উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ একরামুল ইসলাম জানান, মাঝখানে তীব্র শীত ও কুয়াশা পড়লেও বীজতলা কোন ক্ষতি হয়নি। তাছাড়া প্রতিদিন পানি বদল করার জন্য কৃষকদের পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি কৃষি অফিস থেকে সব রকম সহযোগিতা করা হচ্ছে। এখন আবহাওয়া বোরো আবাদের জন্য পুরাপুরি অনুকুলে রয়েছে। এসময় চারা রোপন করলে বোরোর আবাদ ভালো হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট