1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৭:৩২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
টেকনাফে কোস্টগার্ড পুলিশের অভিযানে দেশীয় অস্ত্র ও তাজা গোলা জব্দ ন্যায্য ও অন্তর্ভুক্তিমূলক খুলনা নগরী শীর্ষক দিনব্যাপী সম্মেলনের সমাপনী যশোরের শার্শায় তক্ষকসহ দুই চোরাকারবারী আটক পাইকগাছায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার-৬ পুলিশের ১৭ কর্মকর্তাকে বদলি লুটপাটের অর্থ ব্যবস্থাপনায় বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার পাইকগাছায় বাল্যবিবাহের আয়োজন করায় কনের পিতা কে জরিমানা যশোর সীমান্তে দুই কোটি টাকার চোরাচালানী মালামাল আটক খুলনা সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত কোরবানির পশুর হাটের উদ্বোধন ১ জুন সুনীল অর্থনীতি সমৃদ্ধশীল করার লক্ষ্যে উপকূলীয় এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলের সার্বিক নিরাপত্তায় কোস্টগার্ড

ভারতে পদদলিত হয়ে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ১২২

  • প্রকাশিত: বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪
  • ৬৮ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: ভারতের উত্তর প্রদেশের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে অন্তত ১২২ জন নিহত হয়েছে। এদের বেশিরভাগই নারী।

মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের হাতরাস জেলায় ওই অনুষ্ঠানে ভক্তদের উদ্দেশে ধর্মীয় বক্তব্য দিচ্ছিলেন এক গুরু। ওই সময় এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, একটি প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হয়েছিল মুঘলাগড়ি গ্রামে। একসঙ্গে প্রচুর মানুষ জমায়েত করেছিলেন ওই সভায়। সেখানে হট্টগোল শুরু হয়। এরপর সবাই এদিক-সেদিক দৌঁড়াতে থাকেন। এ সময় পদদলিত হয়ে অন্তত ১২২ জন নিহত হয়েছে।

সৎসঙ্গ নামের ওই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে কী কারণে হুড়োহুড়ি হয়েছিল, তা জানার চেষ্টা চলছে। মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের শঙ্কা, মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে এ ঘটনার বেশ কয়েকটি ভিডিও। তাতে দেখা যায়, পড়ে আছে অনেক মরদেহ। এদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী। হিন্দুস্তান টাইমস নিহতের সংখ্যা ১২২।

ঠিক কী কারণে হট্টগোল শুরু হয়, তা এখনো জানা যায়নি। তবে, সৎসঙ্গে অংশ নেওয়া এক নারী এনডিটিভিকে বলেন, স্থানীয় এক ধর্মীয় গুরুর সম্মানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওই গুরুর নাম ভোলে বাবা আকা নারায়ণ সাকার হরি। ওই নারীর দাবি, অনুষ্ঠান শেষে সবাই বের হয়ে যাওয়ার সময় পদদলনের ঘটনা ঘটে।

আরেক সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইন বলছে, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এ ঘটনার খোঁজখবর নিয়েছেন। তিনি ইতিমধ্যেই একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। ঘটনার খবর পেয়ে মুঘলাগড়ি গ্রামের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী লক্ষ্মীনারায়ণ চৌধরী এবং সন্দীপ সিংহ। রাজ্য পুলিশের ডিজিও ঘটনাস্থলে গিয়েছেন।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সিকন্দরারাউ হাসপাতালে আহতদের নিয়ে গেলেও সেখানে চিকিৎসা করার মতো পর্যাপ্ত চিকিৎসক ছিল না। হাসপাতালে একজন চিকিৎসক ছিলেন। চিকিৎসার গাফিলতিরও অভিযোগ তুলেছেন তারা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট