1. dailybanglarkhabor2010@gmail.com : দৈনিক বাংলার খবর : দৈনিক বাংলার খবর
মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:০৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
পাইকগাছা হসপিটালের রোগীদের সেবা পরিদর্শন কার্যক্রম রাস মেলা থেকে নিখোঁজ পর্যটককে উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড পাইকগাছায় পূবালী ব্যাংক পিএলসি’র উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পিতার হত্যার বিচারের দাবীতে বাগেরহাটে মেয়ের সংবাদ সম্মেলন দুবলার চরে রাস পূর্ণিমা পূজা উপলক্ষে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তা জোরদার পাইকগাছায় সূ-সাহিত্যিক কাজী ইমদাদুল হকের ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন চিতলমারীতে জামায়াতে ইসলামী মনোনিত প্রার্থীর উঠান বৈঠক বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক হলেন রুবাবা দৌলা চীন থেকে ভয়ংকর ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে বাংলাদেশ খুলনার ৬টি আসনে বিএনপির প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা

গাজায় যুদ্ধাপরাধে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত থাকার আশঙ্কা

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩৬৬ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) সতর্ক করে জানিয়েছে, গাজায় চলমান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকার ঝুঁকিতে রয়েছে। সংগঠনটির মতে, ইসরাইলি বাহিনীকে সহায়তা করা মার্কিন সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মীরা আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় আইনি দায়বদ্ধতার মুখোমুখি হতে পারেন। খবর আল জাজিরার।

এইচআরডব্লিউ বলছে, গাজায় ইসরাইলের সামরিক অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। ইসরাইলকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ, সামরিক পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করে ওয়াশিংটন কার্যত ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকেই এ যুদ্ধে পক্ষ হয়ে উঠেছে।

সংগঠনটির ওয়াশিংটন পরিচালক সারাহ ইয়াগার বলেন, “ইসরাইলি বাহিনীর সামরিক অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি অংশগ্রহণের অর্থ হলো, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র গাজায় সশস্ত্র সংঘাতের একটি পক্ষ ছিল এবং এখনো রয়েছে।”

তিনি আরো যোগ করেন, মার্কিন সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মী এবং ঠিকাদাররা ইসরাইলকে সহযোগিতা করছে, অথচ ইসরাইলি বাহিনী গাজায় যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত। ফলে এ ধরনের সহায়তায় যুক্ত মার্কিন কর্মীরাও ফৌজদারি মামলার সম্মুখীন হতে পারেন।

মার্কিন কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন যে, হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে হামলা চালানো ও সামরিক অভিযান সমন্বয়ের জন্য ইসরাইলকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করা হয়। এমনকি ট্রাম্প প্রশাসন ইসরাইলকে বাড়তি সহায়তা দিয়েছে। ইসরাইলকে দুই হাজার পাউন্ড বোমা সরবরাহের অনুমোদনও দেওয়া হয়েছিল, যা পরে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন স্থগিত রাখেন।

সারাহ ইয়াগার বলেন, “আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, কোনো দেশ জেনেশুনে অন্য একটি দেশকে গুরুতর যুদ্ধ আইন লঙ্ঘন বা মানবাধিকার লঙ্ঘনে সহায়তা করলে তাকে আইনের মুখোমুখি হতে হবে।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক বাংলার খবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট